ইমরুল কায়েস এর জীবন কাহিনী। Biography of Imrul Kayes
ইমরুল কায়েসঃ
২০১৫ সালের ২মে সফরকারী পাকিস্তানের
বিপক্ষে খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ১ম টেস্টে ২য় ইনিংসে উদ্বোধনী জুটিতে
বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে সুর্বোচ্চ ৩১২ রানের জুটি গড়েন । তামিম ইকবাল ও ইমরুল কায়েস । বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অন্যতম ক্রিকেটার কায়েস মূলতঃ বাঁহাতি
উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান দলের প্রয়োজনে মাঝে-মধ্যে উইকেট রক্ষকের ভুমিকায় অবর্তীর্ন হন তিনি।
জন্ম ও বিবাহঃ
ইমরুল কায়েসের জন্ম ২ ফেব্রুয়ারী১৯৮৭ সালে খুলনার মেহেরপুরে । তার বাবার বান বানি বিশ্বাস। ইমরুল কায়েস ২০১১ সালের ১৪ই সেপ্টেম্বর রুবাইয়া
এর সহিত বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হোন।
কেরিয়ারঃ
২০০৮ সালের ১৪ই অক্টোবর নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে অভিষেক তার এবং একই বছরের ১৯ নভেম্বর দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে টেস্টে অভিষেক হয় । প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে তার অভিষেক হয় ২০০৬ সালে। জাতীয় স্কোয়াডে ডাক পাবার পূর্বেই তিনি ১৫টি প্রথম-শ্রেণীর ম্যাচ ও ১৬টি একদিনের ম্যাচ খেলে অভিজ্ঞতার ঝুলি সমৃদ্ধ করেন। বাংলাদেশ ও নিউজিল্যান্ডের মধ্যকার সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে চট্টগ্রামের মাটিতে তার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয়। তিন নম্বরে ব্যাট করতে নেমে তিনি মাত্র ১২ রান করে আউট হন। দল হারে ৭৯ রানে।টেস্ট ক্রিকেটে তার অভিষেক হয় ২০০৮-এর নভেম্বরে, দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে সিরিজের প্রথম টেস্টেই। শুরুটা মোটেও সুখকর হয়নি তার জন্য। দুই ইনিংসে তার সংগ্রহ ছিল যথাক্রমে ১০ ও ৪। ২০১০-এ তিনি তার সেরা ফর্মে ছিলেন। এ বছর ৩২.১১ গড়ে ৮৬৭ রান করে তিনি ঐ বছরের পঞ্চম সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হন। তার প্রথম ওয়ানডে সেঞ্চুরিটি নিউজিল্যান্ড দলের বিরুদ্ধে।
২০০৮ সালের ১৪ই অক্টোবর নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে অভিষেক তার এবং একই বছরের ১৯ নভেম্বর দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে টেস্টে অভিষেক হয় । প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে তার অভিষেক হয় ২০০৬ সালে। জাতীয় স্কোয়াডে ডাক পাবার পূর্বেই তিনি ১৫টি প্রথম-শ্রেণীর ম্যাচ ও ১৬টি একদিনের ম্যাচ খেলে অভিজ্ঞতার ঝুলি সমৃদ্ধ করেন। বাংলাদেশ ও নিউজিল্যান্ডের মধ্যকার সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে চট্টগ্রামের মাটিতে তার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয়। তিন নম্বরে ব্যাট করতে নেমে তিনি মাত্র ১২ রান করে আউট হন। দল হারে ৭৯ রানে।টেস্ট ক্রিকেটে তার অভিষেক হয় ২০০৮-এর নভেম্বরে, দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে সিরিজের প্রথম টেস্টেই। শুরুটা মোটেও সুখকর হয়নি তার জন্য। দুই ইনিংসে তার সংগ্রহ ছিল যথাক্রমে ১০ ও ৪। ২০১০-এ তিনি তার সেরা ফর্মে ছিলেন। এ বছর ৩২.১১ গড়ে ৮৬৭ রান করে তিনি ঐ বছরের পঞ্চম সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হন। তার প্রথম ওয়ানডে সেঞ্চুরিটি নিউজিল্যান্ড দলের বিরুদ্ধে।
আরো জানতে চাইলে... ক্লিক করুন...এখানে
No comments